ঢাকা, ০৮ জানুয়ারি, ২০২৫
Banglar Alo

প্রশাসনে গতি বাড়াতে কঠোর হচ্ছে সরকার

Publish : 08:58 AM, 08 January 2025.
প্রশাসনে গতি বাড়াতে কঠোর হচ্ছে সরকার

প্রশাসনে গতি বাড়াতে কঠোর হচ্ছে সরকার

নিজস্ব প্রতিবেদক :

ঝিমিয়ে পড়া প্রশাসনে সরকারি কাজের গতি বাড়াতে হার্ডলাইনে যাচ্ছে সরকার। কাজকর্মে গাফিলতি ধরা পড়লে সংশ্লিষ্টরা পাবেন শাস্তি। দায়িত্ব থেকে সরিয়ে প্রয়োজনে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠানো হবে। অন্যথায় করা হবে ওএসডি, দেওয়া হবে দ্বিতীয় টায়ারে থাকা কর্মকর্তাকে দায়িত্ব। সেটা না হলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়ে কাজকর্মে গতি ফিরিয়ে আনা হবে। সরকারের নজরে এসেছে, সাম্প্রতিক সময়ে গতি নেই নথি নিষ্পত্তিতে।

অনেক গুরুত্বপূর্ণ ফাইল পড়ে থাকছে। কাজকর্মে একশ্রেণির কর্মকর্তার মধ্যে দেখা যাচ্ছে ঢিলেমি ভাব। অগ্রাধিকার ও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নেও ঘটছে কালক্ষেপণ। এ নিয়ে ক্ষুব্ধ অন্তর্বর্তী সরকারের নীতিনির্ধারকরা। এ নিয়ে তারা একাধিকবার বৈঠকও করেছেন। বৈঠক থেকে এমন ‘হায়ার অ্যান্ড ফায়ার’-এর সিদ্ধান্ত এসেছে। অনানুষ্ঠানিকভাবে প্রশাসনের শীর্ষ পর্যায়কে সরকারের এমন সিদ্ধান্ত জানিয়েও দেওয়া হয়েছে। 

এ ছাড়া ২৫ বছর পূর্ণ হলে তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হবে বাধ্যতামূলক অবসরে। এমনকি জনপ্রশাসনে কাজের গতি আনতে অভিজ্ঞ ও দক্ষ সাবেক কর্মকর্তাদের নতুন করে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হবে।

সরকারের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো জানায়, সাম্প্রতিক সময়ে সরকারি কাজে গতি কমেছে, মানুষ সরকারি সেবা কম পাচ্ছে– এমন মনোভাব পোষণ করছেন একাধিক উপদেষ্টা। অযাচিত কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন ঝুলে থাকছে। নানা জটিলতা তৈরি করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়াকেও শ্লথ করে দেওয়া হচ্ছে। এ নিয়ে উপদেষ্টাদের মধ্যেও কয়েক দফা আলোচনা হয়েছে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ উপদেষ্টা বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টার নজরে এনেছেন।

প্রধান উপদেষ্টা সিদ্ধান্ত দিয়েছেন, কর্মকর্তাদের মধ্যে যার বা যাদের কারণে সরকারি সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া বা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঝুলে থাকবে, তাঁকে বা তাদের এর দায় নিতে হবে। কারও কাছে ফাইল দীর্ঘ সময় পড়ে থাকলে প্রয়োজনে ওই কর্মকর্তাদের দায়িত্ব থেকে সরে যেতে হবে। তাদের স্থলে অন্যদের দায়িত্ব দেওয়া হবে। 

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় ও মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকে গত এক মাসে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকজন শীর্ষ আমলাকে ডেকে নিয়ে প্রশাসনের কাজকর্মের স্থবিরতা ও কাজের গতি ধীর কেন জানতে চাওয়া হয়েছিল। এর কোনো সন্তোষজনক জবাব মেলেনি তাদের কাছে।

অভিযোগ রয়েছে, গত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের সাজানো ‘দলীয় প্রশাসনের’ মধ্যে এ সরকারের আমলে শীর্ষ পর্যায়ে কিছু পরিবর্তন, পদোন্নতি দেওয়া হলেও কাজের গতি আসেনি। বিভিন্ন স্তরে নিরবচ্ছিন্ন দাবি-দাওয়ার আন্দোলনে চরম বিশৃঙ্খল হয়ে উঠেছে জনপ্রশাসন। সবশেষ জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের খসড়া প্রস্তাব ঘিরে অবস্থা আরও উত্তাল হয়ে ওঠে। প্রশাসনে মাঠ পর্যায়েসহ সর্বত্র কাজকর্মে নেমে এসেছে স্থবিরতা। একই সঙ্গে সরকারের অগ্রাধিকারে থাকা সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নেও কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের সদিচ্ছার ঘাটতি পরিলক্ষিত হচ্ছে। জুলাই ফাউন্ডেশনের অর্থ বরাদ্দেও গড়িমসি করার ঘটনা ঘটেছে। অথচ এটা সরকারের অন্যতম অগ্রাধিকারে রয়েছে। 

সংশ্লিষ্টরা জানান, এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব ড. খায়েরুজ্জামান মজুমদারকে সরিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছিল। তবে আগামী অর্থবছরের বাজেট প্রণয়নের কাজ ব্যাহত হতে পারে মনে করে সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা হয়। 

দুই মাস আগে জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের যথাযথ চিকিৎসা হচ্ছে না বলে অভিযোগ ওঠে। আহতরা স্বাস্থ্য উপদেষ্টাসহ কয়েকজন উপদেষ্টার সামনে বিক্ষোভ প্রকাশ করেন। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আহতদের চিকিৎসার বিষয়টি নিশ্চিত করতে না পারায় সে সময় স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব আকমল হোসেন আজাদকে এ মন্ত্রণালয় থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়।

সরকারের নীতিনির্ধারকরা মনে করছেন, বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের সুবিধাভোগী একশ্রেণির কর্মকর্তা প্রশাসন যন্ত্রের ভেতরে দ্বিতীয় স্তরে ঘাপটি মেরে রয়েছেন। তারা কৌশলে সরকারি কাজকর্ম ‘ধীর’ করে দিচ্ছেন। 

চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ

বিগত সরকারের আমলে পদোন্নতিবঞ্চিত হয়ে অবসরে যাওয়া ৭৬৪ কর্মকর্তাকে ভূতাপেক্ষ পদোন্নতি দিতে ইতোমধ্যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। তাদের মধ্যে কাউকে কাউকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া হতে পারে। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, জনস্বার্থে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পদ্ধতি রাষ্ট্রপতির এখতিয়ারভুক্ত একটি বিশেষ ব্যবস্থা। রাষ্ট্রপতি ১০ শতাংশ পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করতে পারেন। তাই দীর্ঘদিন থেকেই চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের বিষয়টি চলে আসছে।

ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে চুক্তিতে থাকা ১০১ কর্মকর্তার চুক্তি বাতিল করে নতুন ৬৫ জনকে চুক্তিতে নিয়োগ দিয়ে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদে বসিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়, রাষ্ট্রপতির কার্যালয়, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র ও ভূমি মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্যসেবা বিভাগসহ গুরুত্বপূর্ণ ১৪ মন্ত্রণালয়ে দুই বছর মেয়াদে চুক্তিভিত্তিক সচিব ও সিনিয়র সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

অবশ্য ধারাবাহিক চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ চলতে থাকায় উদ্বিগ্ন নিয়মিত কর্মকর্তারা। বিশেষ করে প্রশাসন ক্যাডারের ১৫তম ও ১৭তম ব্যাচ, আগামী এক বা দুই বছরের মধ্যে যারা সচিব পদে পদোন্নতি পেতে চান, ঢালাও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে ওইসব ব্যাচের কর্মকর্তাদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বাড়ছে। তারা বলছেন, চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়ার ফলে আগামী দুই বছরের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই পদগুলো ব্লক হয়ে যাচ্ছে। এতে যোগ্য অনেক কর্মকর্তাই আর সচিব হতে পারবেন না।

বিগত আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার আগে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও সংস্থায় ৮৬টি পদে সিনিয়র সচিব ও সচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ সচিব, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবসহ ২১ জন সচিব ছিলেন চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে। এর মধ্যে প্রশাসনে সচিব পদে চুক্তিতে ছিলেন ১১ জন এবং সরকারি বিভিন্ন সংস্থায় ছিলেন আরও ১০ জন। এ ছাড়া বিভিন্ন সংস্থায় সচিব পদমর্যাদার গ্রেড-১ পদে চুক্তিতে ছিলেন পাঁচজন। ১৯ সিনিয়র সচিবের মধ্যে ৯ জনই ছিলেন চুক্তিভিত্তিক। সব মিলিয়ে বিগত সরকারের সময়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়, সংস্থা ও দূতাবাসে ১৫০ জনেরও বেশি কর্মকর্তা চুক্তিতে ছিলেন।

এ সরকার আসার পর চুক্তিতে থাকা সব কর্মকর্তার চুক্তি বাতিলের ঘোষণা দেওয়ায় পদোন্নতি বঞ্চিত কর্মকর্তাদের মধ্যে উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছিল। কিন্তু গত তিন মাসে চুক্তিতে থাকা সব সচিবসহ ১০১ জনের চুক্তি বাতিল করলেও ১৪ জন সচিবসহ ৬৫ জন কর্মকর্তাকে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিয়েছে। ৭ থেকে ৮ বছর আগে অবসরে যাওয়া কর্মকর্তাদেরও চুক্তিতে সচিব পদে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। 

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত পাঁচ মাসে ২৫ কর্মকর্তাকে সচিব করা হয়েছে। ১৭ কর্মকর্তাকে গ্রেড-১ পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। অতিরিক্ত সচিব ১৩৫ জন, যুগ্ম সচিব পদে ২২৮ জন এবং ১৩৪ জনকে উপসচিব পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে। ১৪টি মন্ত্রণালয়ে সচিব নিয়োগ দেওয়া হয়েছে চুক্তিতে।

অবশ্য নিয়মিত কর্মরতরা বলছেন, চুক্তিতে নিয়োগ দিলেই কাজে গতি বাড়বে, এমন ধারণা সঠিক নয়। ইতোমধ্যে যাদের চুক্তিতে প্রশাসনের শীর্ষ পদগুলোতে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে, তারা অনেক দিন ধরে নিয়মিত চাকরির বাইরে। তাই সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে হোঁচট খেতে হচ্ছে। এ ছাড়া চুক্তিতে নিয়োগ দেওয়ায় পদোন্নতিযোগ্য কর্মকর্তারা বঞ্চিত হচ্ছেন। তাদের মধ্যে হতাশা ও ক্ষোভ তৈরি হচ্ছে। এর আগে খাদ্য সচিব, নৌ সচিবসহ অনেকগুলো পদে কর্মকর্তাদের নিয়োগ দেওয়ার পরপরই সেই নিয়োগ আবার বাতিল করতে হয়েছে।

জনপ্রশাসন বিশেষজ্ঞ ও সাবেক সচিব একেএম আবদুল আউয়াল মজুমদার সমকালকে বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সচিব পদে চুক্তিতে যাদের নিয়োগ দিয়েছে, তারা বিগত সরকারের সময়ে বঞ্চিত ছিলেন। তাদের কেউ কেউ ১০ বছর আগেই সচিব হতে পারতেন। তবে ঢালাওভাবে এসব চুক্তিভিত্তিক নিয়োগে ত্রুটি-বিচ্যুতি ও নিয়মনীতির ঘাটতি রয়েছে। সরকার যদি চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দিতে চায়, তা হলে একটা ফর্মুলা তৈরি করে সে অনুযায়ী দিতে পারে। নিয়োগ ও পদোন্নতির ক্ষেত্রে দলীয় বা পছন্দের লোকের পরিবর্তে ওই পদের জন্য কতটা যোগ্য, সেটাই বিবেচনা করা জরুরি।

এর আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মো. মোখলেস উর রহমান গণমাধ্যমকে বলেছিলেন, শীর্ষ পদগুলোতে পদায়নের জন্য যোগ্য কর্মকর্তা পাওয়াটা দুরূহ হয়ে গেছে। একটা ফর্মুলা অনুযায়ী যে কর্মকর্তা চাওয়া হচ্ছে, সেটিও পাওয়া যাচ্ছে না। তার পরও এর মধ্য থেকেই যোগ্য কর্মকর্তাদের খুঁজে পদায়নের পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।

বাধ্যতামূলক অবসর

জনপ্রশাসনের সাবেক ও বর্তমান কর্মকর্তাদের কয়েকজন সমকালকে জানান, সরকার চাইলে চাকরি আইন অনুযায়ী ২৫ বছর হয়ে গেলে একজন কর্মকর্তাকে অবসরে পাঠাতে পারে। কিন্তু সে জন্য সুনির্দিষ্ট কারণ প্রকাশ করা হয় না।

তবে শর্ত থাকে, যে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতি নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ, সে ক্ষেত্রে রাষ্ট্রপতির অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে। মূলত এই ধারার আওতাতেই সরকার যে কোনো কর্মকর্তাকে এমনকি তাকে কিছু না জানিয়েই এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারে। 

সাবেক সিনিয়র সচিব আবু আলম মোহাম্মদ শহীদ খান বলেন, সুনির্দিষ্ট ও যৌক্তিক কারণ না থাকলে কাউকে বাধ্যতামূলক অবসর দওয়া উচিত নয়। কারণ এটি কর্মকর্তাদের মধ্যে ভয়ের সংস্কৃতি তৈরি করে।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. বাবুল মিঞা সমকালকে বলেন, এটা খুবই সত্যি, মাঠ প্রশাসন থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় প্রশাসনের সর্বস্তরে কাজের গতিশীলতা বাড়াতে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন সরকারের নেওয়া সিদ্ধান্তগুলো দ্রুত বাস্তবায়ন করতে যোগ্য ও উপযুক্ত কর্মকর্তা বাছাই করে সংশ্লিষ্ট জায়গাগুলোতে পদায়ন করাই আমাদের কাজ। 

বাধ্যতামূলক অবসর ও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এ দুটি বিষয়ই সরকারের নীতিগত সিদ্ধান্তের বিষয়। সরকার প্রয়োজন মনে করলে এটা করতেই পারে। দীর্ঘদিনের জমা হওয়া কঠিন একটা জঞ্জাল পরিষ্কার করে সরকারকে এগিয়ে যেতে হচ্ছে। এখনও বহু জঞ্জাল আছে। সরকারি কাজের গতিশীলতা আনতে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। এর জন্য যা করার প্রয়োজন হবে, তা করা হবে।

Banglar Alo

সম্পাদক ও প্রকাশক
বাংলার আলো মিডিয়া লিমিটেড

৮৯ বিজয় নগর, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম শরণি, আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেট (৫ম তলা)। ঢাকা-১০০০

নিউজঃ +৮৮ ০১৩৩২৫২৮২৪১ || [email protected] || বিজ্ঞাপণঃ +৮৮ ০১৩৩২৫২৮২৪৩ || [email protected]

©২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || banglaralo24.com

Develop by _ DigitalSolutions.Ltd
শিরোনাম লন্ডন ক্লিনিকে খালেদা জিয়া শিরোনাম সাড়ে সাত বছর পর মা-ছেলের সাক্ষাৎ শিরোনাম শুল্ক ও করের হার বাড়াতে বা কমাতে পারবে না এনবিআর শিরোনাম ‘গ্যাসের দাম বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত সুখকর নয়, তারপরও বাড়াতে হবে’ শিরোনাম ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে থাকছে না আর ফ্যাক্ট চেকার শিরোনাম কামরুল, পলক, মামুনরা নতুন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার