ঢাকা, ১৪ মে, ২০২৪
Banglar Alo

কোন আসনে কে জয়ী

Publish : 05:25 AM, 09 January 2024.
কোন আসনে কে জয়ী

কোন আসনে কে জয়ী

বাংলারআলো প্রতিবেদক :

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষে এখন চলছে গণনা। গণনা শেষে বেশ কয়েক জায়গায় রিটার্নিং কর্মকর্তারা ফলাফল ঘোষণা করছেন। এর আগে আগারগাঁও নির্বাচন কমিশন (ইসি) ভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সিইসি কাজী হাবিবুল আউয়াল জানান, এবারের নির্বাচনে ৪০ শতাংশ ভোট পড়েছে। এবার জেনে নিন কোন আসনে কে জয়ী-

গোপালগঞ্জ-৩ (টুঙ্গিপাড়া -কোটালীপাড়া) আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এই আসনের মোট কেন্দ্র ১০৮। সব কেন্দ্রের ঘোষিত ফলাফলে শেখ হাসিনা ২ লাখ ৪৯ হাজার ৯৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শেখ আবুল কালাম ৪৬০ ভোট পেয়েছেন। আরেক প্রার্থী মাহাবুর মোল্যা পেয়েছেন ৪২৫ ভোট।

সিলেট-৬ আসনে চমক দেখিয়ে ১৯ হাজার ভোটের ব্যবধানে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এ আসনে নাহিদ পেয়েছেন ৫৮ হাজার ১২৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সরওয়ার হোসেন পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৩৮৭ ভোট। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছেন তৃণমূল বিএনপির চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী। তিনি পেয়েছেন ১০ হাজার ৮৫৮ ভোট।

সুনামগঞ্জ-২ আসনে স্বতন্ত্রপ্রার্থী ও বর্তমান সংসদ সদস্য জয়া সেনগুপ্তা বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। জয়া সেনগুপ্তা ৬৭ হাজার ৭শ ৭৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নৌকা প্রতীকের আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৬৭২ ভোট।

সুনামগঞ্জ-৩ আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী পরিকল্পনা মন্ত্রী এম এ মান্নান। তিনি ১২৬৯৯৫ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তৃণমূল বিএনপির প্রার্থী শাহিনূর পাশা চৌধুরী (সোনালী আঁশ) প্রতীকে ৪০৯৫ ভোট পেয়েছেন।

মেহেরপুর-১ আসনে বেসরকারি ফলাফল জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৯৩ হাজার ৭৪৬ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী অধ্যাপক আব্দুল মান্নান পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৫০৪ ভোট।

মেহেরপুর-২ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী এস এম নাজমুল হক সাগর । তিনি ৭২৭২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মকবুল হোসেন পেয়েছেন ৪৯৫৯৩ ভোট।

খুলনা-১ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ননী গোপাল মণ্ডল বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ১ লাখ ৪২ হাজার ৫১৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী প্রশান্ত রায় পেয়েছেন ৫ হাজার ২৬২ ভোট। তিনি দ্বিতীয়বারের মতো এমপি নির্বাচিত হলেন।

খুলনা-৩ আসনে বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী এসএম কামাল হোসেন। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ৯০ হাজার ৯৯৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৭৩ ভোট।

খুলনা-৫ আসনে নৌকার প্রার্থী নারায়ণ চন্দ্র বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ১৩ হাজার ৪৮০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী শেখ আকরাম হোসেন পেয়েছেন ৯৩ হাজার ১৫০ ভোট।

খুলনা-৬ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মো. রশিদুজ্জামান। তিনি এক লাখ ৩ হাজার ৩১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম ছিলেন ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী জি এম মাহবুবুল আলম। তিনি পেয়েছেন ৫০ হাজার ২৬১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-১ (সদর-হোসেনপুর) আসনে বেসরকারি ফলাফলে বড় ভাইকে হারিয়ে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ দলীয় প্রার্থী ডা. সৈয়দ জাকির নূর লিপি। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৬ হাজার ৭৬২ ভোট। লিপির নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) সৈয়দ সাফায়েতুল ইসলাম পেয়েছেন ৭৩ হাজার ৯৯৮ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-২ (কটিয়াদী-পাকুন্দিয়া) আসনে নৌকাকে ডুবিয়ে জয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী অ্যাডভোকেট সোহরাব উদ্দিন। তিনি ঈগল প্রতীক নিয়ে ৮৯ হাজার ৪৩৯ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল কাহার আকন্দ পেয়েছেন ৬৮ হাজার ৯৩২ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৩ (করিমগঞ্জ-তাড়াইল) আসনে ৫৭ হাজার ৫৩০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মুজিবুল হক চুন্নু। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাঁচি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মেজর (অব) নাসিমুল হক পেয়েছেন ৪২ হাজার ২৩৫ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৪ (ইটনা-মিঠামইন-অষ্টগ্রাম) আসনে বেসরকারি ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। এ ফলাফলে চতুর্থবারের মতো জয়ী হয়েছেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আব্দুল হামিদ ছেলে রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ২ লাখ ৮ হাজার ৭৩৮ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির দলীয় লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল ওয়য়হাব পেয়েছেন ৩ হাজার ৭৩৫ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৫ (নিকলী-বাজিতপুর) আসনের ফলাফলে টানা চতুর্থবারের মতো জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আফজাল হোসেন। তিনি পেয়েছেন ৮৪ হাজার ৭৯৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সুব্রত পাল পেয়েছেন ৫৭ হাজার ৯০১ ভোট।

কিশোরগঞ্জ-৬ (ভৈরব-কুলিয়ারচর) আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের প্রার্থী নাজমুল হাসান পাপন বেসরকারি ফলাফলে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন এক লাখ ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের হাজি রুবেল তিন হাজার ২০৬ ভোট পেয়েছেন। জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের নুরুল কাদের সোহেল পেয়েছেন তিন হাজার ৫৬ ও স্বতন্ত্র আব্দুস সাত্তার (ঈগল) পেয়েছেন দুই হাজার ৪৬৯ ভোট।

বাগেরহাট-৩ (মোংলা-রামপাল) আসনে চতুর্থবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার। এ আসন থেকে তিনি পেয়েছেন ৭৫ হাজার ৯৬৮ ভোট। আর তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী ইদ্রিস আলী ইজারদার পেয়েছেন ৫৮ হাজার ২০৪ ভোট।

কুড়িগ্রাম-১ আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৮৮০২৩ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী আব্দুল হাই সরকার। তিনি পেয়েছেন ৫৯৭৫৬ ভোট।

কুড়িগ্রাম-২ আসনে ট্রাক প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন ডা. মো. হামিদুল হক খন্দকার। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী পনির উদ্দিন আহমেদ লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৩৬৯৪৮ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৩ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সৌমেন্দ্র সেন গবা পান্ডে নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৫৩৩৬৭টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী ডা. মো. আক্কাস আলী ট্রাক প্রতীক পেয়েছেন ৩৫৫১৫ ভোট।

কুড়িগ্রাম-৪ আসনে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী বিপ্লব হাসান পলাশ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৬৬৫৮। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান বঙ্গবাসী ঈগল প্রতীকে পেয়েছেন ১২৬৮৪ ভোট। দুপুরের পর অনিয়মের অভিযোগ এনে ভোট বর্জন করেন তিনি।

ঢাকা-১ আসনে (দোহার-নবাবগঞ্জ) আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী সালমান এফ রহমান। নৌকা প্রতীকে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৫০ হাজার ৫ ভোট। নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সালমা ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে পেয়েছেন ৩৪ হাজার ৯৩০ ভোট।

ঢাকা-২ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে জয়ী হয়েছেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. কামরুল ইসলাম। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী হাবিবুর রহমান স্বতন্ত্র প্রার্থী ট্রাক প্রতীক নিয়ে ১০ হাজার ৬৩৫ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-৩ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ প্রার্থী জ্বালানি ও বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ১ লাখ ৩২ হাজার ৭৩২ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির মনির সরকার লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৮৬৮ ভোট।

ঢাকা-৪ আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানমকে পরাজিত করে বিজয়ী হয়েছেন ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আওলাদ হোসেন। আওলাদ হোসেন মোট ভোট পেয়েছেন ২৪ হাজার ৭৭৫টি। অন্যদিকে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী সানজিদা খানম নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৭টি। এই আসনে জাতীয় পার্টির প্রার্থী সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭ হাজার ৭৯৮ ভোট।

ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থীকে হারিয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্রপ্রার্থী মশিউর রহমান মোল্লা সজল। তিনি ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৫০ হাজার ৬৩১ ভোট। সজলের নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের প্রার্থী হারুনর রশিদ মুন্না নৌকা প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন পেয়েছেন ৫০ হাজার ৩৩৪ ভোট। হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে নিজের দলেরই স্বতন্ত্রপ্রার্থী মশিউর রহমান মোল্লার কাছে ২৯৭ ভোটে হেরেছেন মুন্না।

ঢাকা-৬ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাঈদ খোকন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে মোট ৬১ হাজার ৭০৩ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইসলামী ঐক্য জোটের প্রার্থী রবিউল আলম মজুমদার মিনার প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ১০৯ ভোট।

ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী সোলায়মান সেলিম বিজয়ী হয়েছেন। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ৬৩ হাজার ৮১৭ ভোট পেয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির সাইফুদ্দিন আহমেদ মিলন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৭ হাজার ৩০৮ ভোট।

ঢাকা-৮ আসনে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৪৬ হাজার ৬১০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী মো. জুবের আলম খান লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৮৮০ ভোট। এ আসনে মোট ভোটার ২ লাখ ৭০ হাজার ৬৫০ জন। ভোটকেন্দ্র ১১০টি। মোট বৈধ ভোট পড়েছে ৪৯ হাজার ৫৬২টি। ভোটদানের হার ১৮ দশমিক ৭০ শতাংশ।

ঢাকা-৯ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৯০ হাজার ৩৯৬টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির কাজী আবুল খায়ের (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৯৪ ভোট।

ঢাকা-১০ আসনে নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন চিত্রনায়ক ফেরদৌস আহমেদ। ফেরদৌস মোট ভোট পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৮৯৮টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ন্যাশনাল পিপলস পার্টির প্রার্থী শামসুল আলম আম প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ২৫৭ ভোট।

ঢাকা-১১ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ওয়াকিল উদ্দিন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৮৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী শামীম আহমেদ (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৭৪৭ ভোট।

ঢাকা-১২ সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল নৌকা প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন ৯৪ হাজার ৬৭৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী খোরশেদ আলম খুশু লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ২১৯ ভোট।

ঢাকা-১৩ আসনে বিজয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী জাহাঙ্গীর কবির নানক। তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৯০ হাজার ৩৭৫টি। এ আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা তিন লাখ ৯৫ হাজার ৪৩৬ জন। মোট ভোটকেন্দ্র ১৩৫টি। এ আসনে মোট ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছেন। তাদের মধ্যে তরিকত ফেডারেশনের প্রার্থী কামরুল হাসান ফুলের মালা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন এক হাজার ৫২৯টি। বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্টের প্রার্থী মোহাম্মদ জাফর ইকবাল নান্টু মোমবাতি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন এক হাজার ১৫৯ ভোট। বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট ফ্রন্ট বিএনএফ এর প্রার্থী জাহাঙ্গীর কামাল টেলিভিশন প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৩৮৯টি।

ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হোসেন খান নিখিল বিজয়ী হয়েছেন। নৌকা প্রতীক নিয়ে তিনি পেয়েছেন ৫৩ হাজার ৫৪০ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী লুৎফর রহমান কেটলি প্রতীকে পেয়েছেন ১৭ হাজার ৯১৪ ভোট। এই আসনে অন্য প্রার্থীদের মধ্যে জাতীয় পার্টির আলমাস উদ্দিন ৯৮৬ ও ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবিনা আকতার তুহিন ৯ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী কামাল আহমেদ মজুমদার জয়ী হয়েছেন। তিনি মোট ভোট পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৬৩২টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির প্রার্থী শামসুল হক লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ২ হাজার ৪৪ ভোট।

ঢাকা-১৬ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা। এ আসলে তিনি নৌকা প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৬৫ হাজার ৬৩১টি। ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সালাউদ্দিন রবিন পেয়েছেন ছয় হাজার ৩১৪ ভোট। আর জাতীয় পার্টির প্রার্থী আমানত হোসেন লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন দুই হাজার ৩৪৮ ভোট।

ঢাকা-১৭ আসনে জয়ী হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মোহাম্মদ এ আরাফাত। তিনি পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৫৯ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিকল্পধারা বাংলাদেশ-এর মো. আইনুল হক কুলা প্রতীকে ১ হাজার ৩৮০ ভোট পেয়েছেন।

ঢাকা-১৮ আসনে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী খসরু চৌধুরী। তিনি কেটলি প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৯ হাজার ৮৫ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আরেক স্বতন্ত্র প্রার্থী তোফাজ্জল হোসেন ট্রাক প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৯০৯ ভোট। এ আসনে প্রার্থী ছিলেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদেরের স্ত্রী শেরীফা কাদের। তিনি লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৬ হাজার ৪২৯ টি। এর ফলে তার জামানত বাজেয়াপ্ত হয়েছে।

ঢাকা-১৯ আসনে ট্রাক প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী সাইফুল ইসলাম ৮৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে জয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওই আসনের সাবেক এমপি স্বতন্ত্র প্রার্থী তালুকদার মো. তৌহিদ জং (মুরাদ) ঈগল প্রতীক নিয়ে পেয়েছেন ৭৬ হাজার ২০২ ভোট। এছাড়া আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ও বর্তমান এমপি ডা. এনামুর রহমান পেয়েছেন ৫৬ হাজার ৩৬১ ভোট।

ঢাকা-২০ আসনে (ধামরাই) নৌকা প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন বেনজীর আহমেদ। তিনি ভোট পেয়েছেন ৮৩ হাজার ৭০৯টি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাদ্দেছ হোসেন কাঁচি প্রতীক নিয়ে ভোট পেয়েছেন ৫৪ হাজার ৬১৩টি।

চট্টগ্রাম-১ (মিরসরাই) আসনে বেসরকারি ফলাফলে জয়ী হয়েছেন নৌকা প্রতীকের প্রার্থী মাহবুব উর রহমান রুহেল। তিনি পেয়েছেন ৮৯ হাজার ৬৪ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ঈগল প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী গিয়াস উদ্দিন পেয়েছেন ৫২ হাজার ৯৯৫ ভোট।

চট্টগ্রাম-২ (ফটিকছড়ি) আসনে খাদিজাতুল আনোয়ার সনি নৌকা প্রতীকে ১ লাখ ৩৭০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী হো

Banglar Alo

সম্পাদক ও প্রকাশক
বাংলার আলো মিডিয়া লিমিটেড

৮৯ বিজয় নগর, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম শরণি, আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেট (৫ম তলা)। ঢাকা-১০০০

নিউজঃ +৮৮ ০১৩৩২৫২৮২৪১ || [email protected] || বিজ্ঞাপণঃ +৮৮ ০১৩৩২৫২৮২৪৩ || [email protected]

©২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || banglaralo24.com

Develop by _ DigitalSolutions.Ltd
শিরোনাম ফেনী জেনারেল হাসপাতালে বন্ধের পথে ‘বৈকালিক স্বাস্থ্যসেবা’ শিরোনাম মুন্সীগঞ্জে ৩ নারী ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার শিরোনাম মুন্সীগঞ্জে ৩ নারী ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার শিরোনাম আবাহনীকে উড়িয়ে ফাইনালে কিংস শিরোনাম জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছেন পুলিশের ১৮০ জন শিরোনাম ফিলিস্তিনের পক্ষে আন্দোলনে যোগ দিলেন গ্রেটা থানবার্গ