স্টাফ রিপোর্টার :

দীর্ঘদিন পর ফেনী জেলা যুবদলের মেয়াদোত্তীর্ণ কমিটি ভেঙ্গে নতুন কমিটি গঠনের তোড়জোড় শুরু হয়েছে। বিএনপির অ্যানগার্ড খ্যাত গুরুত্বপূর্ণ সহযোগী সংগঠনের শীর্ষ নেতৃত্বে আসতে জোর লবিং-তদবির চলছে। খুব শীঘ্রই কমিটি ঘোষণা হতে পারে এমন খবরে পদপ্রত্যাশী নেতারা ঢাকায় অবস্থানরত বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের কাছে ধরনা দিচ্ছেন। ২০১৮ সালের ১৩ জুন জাকির হোসেন জসিমকে সভাপতি, নাছির উদ্দিন খন্দকারকে সাধারণ ও সম্পাদক ও নঈম উল্যাহ চৌধুরী বরাতকে সাংগঠনিক সম্পাদক করে যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এর তিন মাসের মাথায় ২০১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেয়া হয়।

 তিনবছর মেয়াদী এই কমিটি ৬ বছর পার হয়েছে। 

দলীয় সূত্র জানায়, ফেনী জেলা যুবদলের সভাপতি পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দিন খন্দকার।

ফেনী সদর উপজেলা যুবদলের সিনিয়র যুগ্ম-আহবায়ক কামরুল হাসান। যার মামলা রয়েছে প্রায় ৪৪টি উর্ধে আট বারে কারা বরণ। তিন বার জেলগেট থেকে গ্রেফতার। রাজপথে লড়াকু সৈনিক যার অবদান ফেনী জেলা রাজনীতির ইতিহাসে অনস্বীকায। ফেনী জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রত্যাশীদের মধ্যে যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক নঈম উল্যাহ চৌধুরী বরাত, সালাহউদ্দিন মামুন ও দাউদুল ইসলাম মিনার সাধারণ সম্পাদক পদ পেতে জোর চেষ্টা চালাচ্ছেন। 

এছাড়া জেলা যুবদলের সদস্য ও সদর উপজেলার সাবেক আহবায়ক আতিকুর রহমান মামুনও সাধারণ সম্পাদক পদ পেতে আগ্রহী। পরিচ্ছন্নাদের হাতে যেন নেতৃত্ব দেয়া হয়। তাহলে একদিকে যেমন যোগ্যতার মূল্যায়ন হবে অন্যদিকে তৃণমূল নেতাকর্মীরা উজ্জীবিত হবে।