আড়াইশ ছাড়িয়েছে ব্রয়লার, বাড়তি দাম শাক-সবজির
পবিত্র ঈদুল ফিতরে বেড়েছে মাছ-মাংসের দাম। ঈদের দুইদিন আগেও ২৩০-২৪০ টাকায় বিক্রি হওয়া ব্রয়লার মুরগী বিক্রি হচ্ছে ২৬০ টাকা। বেড়েছে সবজির দামও।
শুক্রবার (১২ এপ্রিল) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে, আলু বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকা কেজি। লম্বা বেগুন প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৬০-৭০ টাকা, গোল বেগুন ৭০-৮০ টাকা, শিম ৬০-৭০ টমেটো ৫০-৬০, করলা ৭০-৮০ টাকা, চিচিঙ্গা ৬০-৭০ টাকা, ঢেঁড়শ ৭০-৮০ টাকা মান ও সাইজভেদে লাউ ৬০-৯০ টাকা, শসা ৭০-৮০ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গেছে। যা গেল সপ্তাহজুড়ে ১০-২০ টাকা কম দামে বিক্রি হয়েছে।
এছাড়াও শাকের মধ্যে পাট শাক আটি ১৫-২০ টাকা, ডাটা শাক ১৫ টাকা, পালং ১৫-২৫ টাকা, লাউ শাক ৩০-৪০, লাল শাক ১৫ টাকা আটি বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে দোকানের তুলনায় ভ্যানে কিংবা ফুটপাতের দোকানগুলোতে প্রত্যেক সবজির দাম ৫-১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।
এদিকে প্রতি কেজি দেশি পেঁয়াজ ৫০-৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। কমেছে আদা রসুনের দামও। নতুন রসুন ১৩০-১৫০ টাকা ও আদা ১৫০-১৮০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। তবে বাড়তি আমদানি করা আদা রসুনের দাম।
অপরদিকে অস্বস্তি রয়েই গেছে মাছ-মাংসের বাজারে। আবারও ২৬০ টাকা ছাড়িয়েছে ব্রয়লার মুরগীর দাম। যা গত সপ্তাহেও ২৩০-২৪০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। সোনালি ৩৩০-৩৬০ টাকা। আবারও ৮০০ টাকা ছাড়িয়েছে গরুর মাংসের দাম।
ক্রেতারা বলছেন, ঈদের জন্য চাহিদা বেড়েছে সে তুলনায় সরবরাহ কম।
মাছের বাজারে সাইজ ভেদে তেলাপিয়া ২২০-২৩০ ও পাঙাশ ২০০ থেকে ২৪০ টাকা। যা গেল সপ্তাহেও ১০-২০ টাকা বেশি দামে বিক্রি হয়েছে। অন্য মাছের মধ্যে মাঝারি ও বড় আকারের চাষের রুই, কাতলা ও মৃগেল মাছের দাম প্রতি কেজি ৩২০ থেকে শুরু করে সাইজ ভেদে ৪০০-৪৫০ টাকা।
এছাড়াও ৬০০ টাকার নিচে নেই পাবদা, টেংরা, কই, বোয়াল, চিতল, আইড় ও ইলিশ মাছ। মাছ যত বড় তার দাম ততো বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে।
সম্পাদক ও প্রকাশক
বাংলার আলো মিডিয়া লিমিটেড
৮৯ বিজয় নগর, শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম শরণি, আজিজ কো-অপারেটিভ মার্কেট (৫ম তলা)। ঢাকা-১০০০
নিউজঃ +৮৮ ০১৩৩২৫২৮২৪১ || [email protected] || বিজ্ঞাপণঃ +৮৮ ০১৩৩২৫২৮২৪৩ || [email protected]
©২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত || banglaralo24.com